চারপাশ ঘিরে বাখমুতের দিকে ইউক্রেনের বাহিনীরা অগ্রসর হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দেশটির উপ প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হানা মালিয়ার। তিনি পূর্বের এই শহরটিকে ‘শত্রুতার কেন্দ্রস্থল’ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
এটি পাল্টা আক্রমণের সূচনা কিনা তা জানায়নি ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ। খবর বিবিসির
অন্যদিকে সোমবার রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করছে-তারা দোনেৎস্কে একটি বড় ইউক্রেনীয় হামলা প্রতিহত করেছে এবং আড়াইশো ইউক্রেনীয় সৈন্যকে হত্যা করেছে।
বাখমুতের দখল নিয়ে কয়েক মাস ধরেই দুই দেশের মধ্যে প্রচণ্ড লড়াই চলছে। কৌশলগত বিচারে বাখমুতের গুরুত্ব খুব সামান্য হলেও এই শহর কিয়েভ এবং মস্কো উভয়ের জন্য প্রতীকীভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
গত মাসে রুশ ও সশস্ত্র ভাড়াটে ওয়াগনার যোদ্ধাদের হাতে বাখমুতের পতন ঘটে। মস্কোর প্রতিরক্ষা বাহিনীর হাতে শহরটির নিয়ন্ত্রণ বুঝিয়ে দেয় তারা। কয়েকদিনের মাথায় বাখমুতের উত্তর এবং দক্ষিণে ইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণের খবর পাওয়া যাচ্ছে। কিছু কিছু জায়গা থেকে সাফল্যের খবর আসছে।
সম্প্রতি রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে চলে যাওয়া বাখমুতের কিছু অংশ পুনরুদ্ধার করেছে ইউক্রেনীয় সেনারা-এমন দাবি করে মস্কোর ভাড়াটে ওয়াগনারের প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিন। তিনি বলেন, ‘বাখমুতের বেরখোভা পুনরুদ্ধার করেছে তারা। ফলে এলাকাটি ছেড়ে যাচ্ছে রুশ সেনারা।’