রোহিঙ্গা ইস্যূতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র আরেকটি রাজনৈতিক বিজয়

0
356

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের জান্তা সরকার রাজি হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ.কে. আব্দুল মোমেন। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ড. এ.কে. আব্দুল মোমেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গাদের পরিচয় যাচাই-বাছাইয়ের পর শুরু হবে এই কার্যক্রম। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীন মধ্যস্ততা করছে বলে জানান তিনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, কবে প্রত্যাবাসন শুরু হবে সে বিষয়ে জানাতে পারেননি চীনা রাষ্ট্রদূত। তবে মিয়ানমার জানিয়েছে, রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে তারা প্রস্তুত।

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার থেকে দলবেঁধে বাংলাদেশে আসতে শুরু করেছিল রোহিঙ্গারা। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নির্মম নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের মানবিক কারণে আশ্রয় দেয় বাংলাদেশ সরকার। শুধু আশ্রয়ই নয়, জাতিসংঘ সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের কাছে

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার থেকে দলবেঁধে বাংলাদেশে আসতে শুরু করেছিল রোহিঙ্গারা। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নির্মম নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের মানবিক কারণে আশ্রয় দেয় বাংলাদেশ সরকার। শুধু আশ্রয়ই নয়, জাতিসংঘ সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের কাছে রোহিঙ্গাদের পক্ষে কথা বলে মানবতার পরিচয় দেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার থেকে দলবেঁধে বাংলাদেশে আসতে শুরু করেছিল রোহিঙ্গারা। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নির্মম নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের মানবিক কারণে আশ্রয় দেয় বাংলাদেশ সরকার। শুধু আশ্রয়ই নয়, জাতিসংঘ সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের কাছে ওই সময় সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়া হয়। অবশ্য এর আগে সাড়ে তিন লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে কক্সবাজারে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা রয়েছেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here