বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে আন্তরিক অভিনন্দন ও উষ্ণ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। শি জিনপিংয়ের কাছে পাঠানো একটি চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আপনার পুনর্নির্বাচন নিঃসন্দেহে আপনার দক্ষ নেতৃত্ব, সাফল্য ও দৃষ্টিভঙ্গির জন্য আপনার ওপর চীনের জনগণের এবং সিপিসির আস্থা ও বিশ্বাসের উপযুক্ত স্বীকৃতি।’ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রেস উইংয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে রোববার (২৩ অক্টোবর) প্রধানমন্ত্রীকে উদ্বৃত করে বলা হয়েছে, ‘আমি সিপিসির ২০তম কংগ্রেসের সফল সমাপ্তির জন্যও আমার আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।’ শেখ হাসিনা বলেন, প্রেসিডেন্ট শি ২০১২ সালে প্রথমবার সিপিসির সাধারণ সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত হওয়ার পর নির্ধারিত সিপিসির প্রথম শতবর্ষের লক্ষ্য-২০২০ সালের মধ্যে একটি মাঝারি সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তোলা- বাস্তবায়ন বাংলাদেশ অত্যন্ত অনুরাগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘উদ্ভাবন, অর্থনৈতিক নীতি, জনকেন্দ্রিক উন্নয়ন দর্শন এবং বহু-ক্ষেত্রগত সংস্কারের মাধ্যমে সর্বক্ষেত্রে একটি আধুনিক সমাজতান্ত্রিক দেশ গড়ার দিকে চীনকে একটি নতুন যাত্রায় নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমরা আপনার সংকল্প ও নির্দেশনার প্রশংসা করি।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমরা অংশীদারিত্বমূলক ভবিষ্যৎ সম্প্রদায় গড়ে তুলতে আপনার প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানাই এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন আকাঙ্ক্ষার প্রতি আপনার অব্যাহত সমর্থনের প্রশংসা করি।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আপনি এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে বিশ্বব্যাপী শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আরও অবদান রাখবেন।’ শেখ হাসিনা ২০১৬ সালের অক্টোবরে শি’র ঐতিহাসিক বাংলাদেশ সফরের কথাও স্মরণ করেন। তিনি বলেন, এই সফরটি দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে ‘সহযোগিতার কৌশলগত অংশীদারিত্বে রূপান্তরের’ সফর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। তিনি ২০১৯ সালে তার চীন সফরের কথাও স্মরণ করেন, যখন তিনি চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অত্যন্ত ফলপ্রসূ বৈঠক করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি করতে দুই দেশ ও জনগণের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন জোরদার করতে এবং এ অঞ্চল ও বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বাড়াতে চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতায় কাজ করার জন্য উন্মুখ। শেখ হাসিনা শি জিনপিংয়ের অব্যাহত সাফল্য ও সুস্বাস্থ্য এবং আগামী দিনে সকল সিপিসি সদস্য ও প্রতিনিধির অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। |
শি জিনপিংয়ের কাছে পাঠানো একটি চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আপনার পুনর্নির্বাচন নিঃসন্দেহে আপনার দক্ষ নেতৃত্ব, সাফল্য ও দৃষ্টিভঙ্গির জন্য আপনার ওপর চীনের জনগণের এবং সিপিসির আস্থা ও বিশ্বাসের উপযুক্ত স্বীকৃতি।’
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রেস উইংয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে রোববার (২৩ অক্টোবর) প্রধানমন্ত্রীকে উদ্বৃত করে বলা হয়েছে, ‘আমি সিপিসির ২০তম কংগ্রেসের সফল সমাপ্তির জন্যও আমার আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।’ শেখ হাসিনা বলেন, প্রেসিডেন্ট শি ২০১২ সালে প্রথমবার সিপিসির সাধারণ সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত হওয়ার পর নির্ধারিত সিপিসির প্রথম শতবর্ষের লক্ষ্য-২০২০ সালের মধ্যে একটি মাঝারি সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তোলা- বাস্তবায়ন বাংলাদেশ অত্যন্ত অনুরাগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘উদ্ভাবন, অর্থনৈতিক নীতি, জনকেন্দ্রিক উন্নয়ন দর্শন এবং বহু-ক্ষেত্রগত সংস্কারের মাধ্যমে সর্বক্ষেত্রে একটি আধুনিক সমাজতান্ত্রিক দেশ গড়ার দিকে চীনকে একটি নতুন যাত্রায় নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমরা আপনার সংকল্প ও নির্দেশনার প্রশংসা করি।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমরা অংশীদারিত্বমূলক ভবিষ্যৎ সম্প্রদায় গড়ে তুলতে আপনার প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানাই এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন আকাঙ্ক্ষার প্রতি আপনার অব্যাহত সমর্থনের প্রশংসা করি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আপনি এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে বিশ্বব্যাপী শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আরও অবদান রাখবেন।’ শেখ হাসিনা ২০১৬ সালের অক্টোবরে শি’র ঐতিহাসিক বাংলাদেশ সফরের কথাও স্মরণ করেন। তিনি বলেন, এই সফরটি দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে ‘সহযোগিতার কৌশলগত অংশীদারিত্বে রূপান্তরের’ সফর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। তিনি ২০১৯ সালে তার চীন সফরের কথাও স্মরণ করেন, যখন তিনি চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অত্যন্ত ফলপ্রসূ বৈঠক করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি করতে দুই দেশ ও জনগণের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন জোরদার করতে এবং এ অঞ্চল ও বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বাড়াতে চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতায় কাজ করার জন্য উন্মুখ। শেখ হাসিনা শি জিনপিংয়ের অব্যাহত সাফল্য ও সুস্বাস্থ্য এবং আগামী দিনে সকল সিপিসি সদস্য ও প্রতিনিধির অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।